0

Content Writing (কন্টেন্ট রাইটিং) এর খুঁটিনাটি!

 

বর্তমানে কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে জানেন না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু সঠিক গাইডলাইনের অভাবে অনেকেই কনটেন্ট রাইটিং শুরু করতে পারছেন না। যারা কন্টেন্ট রাইটিং এর গাইডলাইন সম্পর্কে জানতে আগ্রহী আজকের এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য।


একটি ওয়েবসাইটে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কন্টেন্ট (Content)। এর মধ্যে রয়েছে টেক্সট, ছবি, গ্রাফিক্স, অডিও, ভিডিও।  সার্চ ইঞ্জিন বিশেষত এমন ওয়েবসাইটে আগ্রহী যাতে তথ্যপূর্ণ এবং ভিজিটরদের জন্য দরকারী কনটেন্ট থাকে। এর মানে হল আপনি যদি ভাল, আকর্ষণীয় কন্টেন্ট লেখেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইট বেশি দৃশ্যমান হবে এবং আরও ভিজিটরকে আকর্ষণ করবে। 

এই আর্টিকেলে আপনি কীভাবে একটি ওয়েবসাইটের জন্য দুর্দান্ত কনটেন্ট লিখবেন সে সম্পর্কে প্রয়োজনীয় টিপস জানতে পারবেন। 

 

কন্টেন্ট কাকে বলে (What is content writing)?

যে কোনো বিষয়বস্তু যেমন টেক্সট, অডিও, ভিডিও বা অ্যানিমেশন এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে উপস্থাপন করা হয় তাকে কন্টেন্ট বলে। এর মানে হল যে কোনো আর্টিকেল, অডিও এবং ভিডিও, গ্রাফিক্স এবং অ্যানিমেশন, ফটোগ্রাফ, ফিল্ম সবই কন্টেন্ট হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। যে কোন কন্টেন্টেৱ প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো সঠিক এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করা এবং তথ্যবহুল কন্টেন্টই এসইও-এর জন্য আদর্শ। পরিপূর্ণ তথ্য সম্পন্ন কন্টেন্ট না থাকলে ওয়েবসাইটে ভিজিটর ধরে রাখা সম্ভব নয়। 

 

এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট রাইটিং কি?

একটি বিজনেস ওয়েবসাইটে ভাল মানের কন্টেন্ট প্রয়োজন। সেই কন্টেন্ট সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাঙ্ক করার জন্য এসইও (SEO) বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এসইও’র মাধ্যমে কন্টেন্টকে সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি করতে হয়। আর সার্চ ইঞ্জিনের পলিসি অনুসারে কন্টেন্ট লেখাই হলো এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট রাইটিং। ইন্টারনেটে কন্টেন্ট লেখার ক্ষেত্রে রিডারের পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনকে গুরুত্ব দেওয়া বেশ প্রয়োজন। 

 

প্রফেশনাল কন্টেন্ট বা আর্টিকেল লেখার কৌশল (How to be a content writer?)

একটি আকর্ষণীয় আর্টিকেল বা কন্টেন্ট লেখার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হয়। প্রথমত যেন  আর্টিকেলটি সহজে বোধগম্য হয়। এরকম আরও কিছু ক্রিয়েটিভ এবং সহজে বোধগম্য আর্টিকেল লিখার নিয়ম নিচে দেওয়া হলো।

  • নিস বা ক্যাটাগরি নির্বাচন করা: প্রফেশনালি কনটেন্ট রাইটিং শুরু করার পূর্বে আপনাকে প্রথমে একটি নিস বা ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে নিতে হবে। অর্থাৎ কোন নিস সম্পর্কে আপনার আইডিয়া ভালো আছে তা বাছাই করে নিতে হবে। যেমন, আপনি যদি মনে করেন আপনার টেক নিস বা নিত্য-নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখেন তাহলে আপনি এই ক্যাটাগরিতে কাজ করতে পারেন। এছাড়াও এমন আরো বিভিন্ন ধরনের নিস রয়েছে যেমন এডুকেশন, হেলথ, বিউটি, স্পোর্টস, ইত্যাদি।
  • নিস বাছাই করে পোর্টফোলিও তৈরি করা: নিস বাছাই হয়ে গেলে এরপর আপনাকে ওই নিস অনুযায়ী গুগলে ভালো সার্চ ভলিউম আছে এমন কীওয়ার্ড দিয়ে ১-২ টি আর্টিকেল লিখতে হবে। তারপর ক্লায়েন্ট খুঁজে স্যাম্পল হিসাবে এই লেখা কন্টেন্ট দেখাতে হবে। এভাবে শুরু করতে হবে।
  • কন্টেন্ট লেখা শুরু করা: এখন আপনি ক্লায়েন্ট বা নিজের ব্লগের জন্য কন্টেন্ট লিখবেন। যেকোনো বিষয়ে আর্টিকেল লেখার পূর্বে সর্বপ্রথম যেটি করতে হবে তা হলো— একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় হেডলাইন নির্বাচন করা। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে হেডলাইনটিতে যেন মেইন কীওয়ার্ড থাকে। আর এই মেইন কীওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করেই আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি লিখতে হবে। (ক্লায়েন্টের কাজ হলে ক্লায়েন্ট আপনাকে কীওয়ার্ড দিবে বা আপনাকে রিসার্চ করে নিতে বলবে। সুতরাং কীওয়ার্ড রিসার্চও আপনাকে ধীরে ধীরে শিখে নিতে হবে)। 
  • কন্টেন্টের ভুমিকা লেখা: একটি ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ভুমিকা দিতে হবে। ভুমিকাটি এমন হতে হবে যেন সেটি পড়াৱ পর ভিজিটররা পুরো আর্টিকেলটি শেষ করার আগ্রহ পায়।
  • কন্টেন্টের মূল অংশ লেখা: কন্টেন্টের মূল অংশটিতে সম্পূর্ণ বিষয় সম্পর্কে কথা বলা উচিত এবং প্রতিটি বিষয় ভালভাবে ব্যাখ্যা করা উচিত। যাতে যে কেউ পড়ে সহজেই মূল বিষয়টি সম্পর্কে বুঝতে পারে। এজন্য কন্টেন্ট অবশ্যই স্পষ্ট ভাষায় লিখতে হবে।
  • এসইও অপটিমাইজ করা: আপনার আর্টিকেলটি সার্চ-ইঞ্জিন বান্ধব করতে মূল কীওয়ার্ড মাঝে মাঝে ব্যবহার করতে হবে। হেডিং ব্যবহার করতে হবে, বুলেট পয়েন্ট, এক্সামপল এবং কোটেশন ব্যবহার করতে হবে। ফলে পাঠক যে তথ্য খুঁজছে তা দ্রুত খুঁজে পাবে এবং পড়তেও মজা পাবে। তাছাড়া  প্যারাগুলো ছোট ছোট করুন যাতে কন্টেন্ট পাঠকদের বিরক্তির কারণ না হয়। এছাড়াও কন্টেন্টে বিভিন্ন হেডিং ব্যবহার করুন যা লেখাটিকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তুলবে। প্রথম হেডিংকে h1 এবং এর পরের হেডিংগুলো h2 এবং এর পরে যদি আরও কোন ছোট হেডিং থাকে তাহলে h3 দিন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো বোল্ড করা এবং আন্ডারলাইন করা উচিত এবং সেগুলোকে আলাদা করার জন্য ভিন্ন রঙ ব্যবহার করা যেতে পারে। 
  • সহজ ভাষায় লিখুন: একটি সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবরণের উপর ফোকাস করুন, সহজ ভাষায় লিখুন এবং সুন্দর ভাবে অপটিমাইজ করুন। তাহলে লেখাটি পাঠকদের জন্য পড়তে এবং বুঝতে সহজ হবে এবং সার্চ ইঞ্জিনও আপনাকে গুরুত্ব দিবে। 
  • ছবি-ভিডিও ব্যবহার করুন: কন্টেন্টটিকে পাঠকদের কাছে আকর্ষণীয় করতে কন্টেন্টের সাথে কীওয়ার্ড রিলেটেড বিভিন্ন ছবি, অডিও, ভিডিও এবং অ্যানিমেশন যোগ করুন। কারণ সার্চ ইঞ্জিন মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহারকে গুরুত্ব দেয়। 

 

ডিজিটাল কন্টেন্টের প্রকারভেদ :

ডিজিটাল কন্টেন্ট এমন যেকোন তথ্য যা ডিজিটাল বা কম্পিউটার-ভিত্তিক ডেটা আকারে প্রকাশিত হয় বা উপস্থাপন করা হয়। এতে অনলাইনে প্রকাশিত আর্টিকেল, ভিডিও বা ডিজিটাল ফর্ম্যাটে প্রিন্ট করা ইবুকও হতে পারে। ডিজিটাল কন্টেন্টকে সাধারণত ৫ ভাগে ভাগ করা হয়। নিচে সেগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হলো।

 

. টেক্সট কন্টেন্ট (Text Content):

ডিজিটাল কন্টেন্টে সর্বপ্রথম যেটি আসে তা হলো টেক্সট কন্টেন্ট। ইন্টারনেটে লিখিত বিভিন্ন আর্টিকেলই মূলত ডিজিটাল টেক্সট কন্টেন্ট। বিভিন্ন ব্লগ সাইট নিউজ পেপারে আমরা বিভিন্ন ভাষায় যেই আর্টিকেলসমূহ দেখতে পাই সেগুলো সবই মূলত টেক্সট কন্টেন্ট।

 

. ইমেজ কন্টেন্ট (Image Content):

যখন কোন তথ্যকে বিভিন্ন ছবি বা ইমেজের মাধ্যমে চিত্র আকারে প্রকাশ করা হয় তখন তা ছবি বা ইমেজ কনটেন্ট নামে পরিচিত। এটি হতে পারে যেকোনো কিছুর ছবি বা তথ্যবহুল আর্ট।

 

. এনিমেটেড কনটেন্ট (Animated Content):

হাতে আঁকা ছবির মত দেখতে যা অ্যানিমেশন চিত্র বা তথ্যাকারে প্রকাশ করা হয় তাই ভার্চুয়াল গ্রাফিক্স বা এনিমেটেড কন্টেন্ট। বর্তমানে গ্রাফিক্স দিয়ে তৈরি বিভিন্ন অ্যানিমেশন চিত্রকে আমরা অনেক কাজে ব্যবহার করি, বিশেষ করে এনিমেটেড ফিল্ম বা ভিডিও, যেটি দেখতে সম্পূর্ণ বাস্তব চিত্রের মতো।

 

. অডিও কনটেন্ট (Audio Content):

যখন কোন তথ্য আমরা রেকর্ডিং এর মাধ্যমে প্রকাশ করি তা সাউন্ড বা অডিও কন্টেন্ট। এটি হতে পারে কোন অডিও গান, মিউজিক ভিডিও, রিংটোন, ওয়াজ-মাহফিল ইত্যাদি। যেহেতু অডিও ছাড়া কোন ভিডিও হয় না তাই অডিও কনটেন্টের চাহিদাও বেশ। 

 

. ভিডিও কনটেন্ট (Video Content):

যখন কোন ভিডিও ক্যাপচার করে তথ্য প্রকাশ করা হয় তা ভিডিও কন্টেন্ট। ভিডিও কন্টেন্ট দেখা যায় এবং সেখানে অডিও থাকায় তথ্যগুলো আমরা শুনতেও পাই। ইউটিউবে, টিভিতে আমরা প্রতিনিয়ত ভিডিও কন্টেন্ট দেখি। বর্তমান বিশ্বে ভিডিও কন্টেন্টের চাহিদা অনেক বেশি।

 

কন্টেন্ট রাইটারদের জন্য কিছু টিপস:

কন্টেন্ট রাইটার হওয়ার জন্য আপনাকে কীভাবে আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরি করতে হয় তা শিখতে হবে। কাজটি খুব সহজ নয় কিন্তু সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে আপনি তা পারবেন। আপনার মাতৃভাষায়ও (যেমন বাংলা) কন্টেন্ট রাইটারের ব্যাপক চাহিদা আছে। ভালো কনটেন্ট রাইটার হতে চাইলে আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে।

  • আপনি প্রায় সব বিষয়ের উপর কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ পাবেন। তবে আপনাকে এমন একটি বিষয় বেছে নিতে হবে যেটি আপনি ভালো জানেন। যে বিষয় নিয়ে আপনি কন্টেন্ট লিখবেন সে সম্পর্কে আপনার ভালো জ্ঞান না থাকলে আপনি আকর্ষনীয় এবং তথ্যপূর্ণ কন্টেন্ট লিখতে পারবেন না।
  • যেহেতু বর্তমানে কনটেন্ট রাইটিং সেক্টরে অনেক প্রতিযোগী বেড়ে গেছে তাই প্রতিযোগিতার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে আপনাকে সৃজনশীল হতে হবে। সব সময় চেষ্টা করতে হবে কিভাবে অন্যদের চাইতে আরো বেশি ক্রিয়েটিভ ভাবে কন্টেন্ট লেখা যায়।
  • প্রতিদিন নতুন নতুন বিষয়ে আর্টিকেল লিখুন এবং আপনি নিজের ভুল খুঁজে সংশোধন করার চেষ্টা করুন। এটি আপনার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
  • যে কোন কনটেন্ট লিখার আগে অবশ্যই অন্যান্য র‍্যাংকিং এ থাকা ব্লগ সাইটগুলো কিভাবে তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লিখেছে তা রিসার্চ করুন এবং তাদের থেকে ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করুন।
  • আপনার লেখাকে আরও কার্যকর করতে, আপনি যে কোন কন্টেন্ট লেখার আগে অবশ্যই অন্যান্য ওয়েবসাইটের কন্টেন্টগুলো বেশি বেশি পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এটি আপনাকে আপনার ধারণাগুলো আরও ভালভাবে বুঝতে এবং আপনার লেখাকে আরও স্পষ্ট এবং সহজ করতে সহায়তা করবে।
  • একটি তথ্যপূর্ণ কন্টেন্ট লিখতে - আপনি যে বিষয়ে লিখছেন তা নিয়ে বেশি বেশি গবেষণা করুন।

এই ধাপগুলো ফলো করলে আপনি খুব শীঘ্রই একজন ভালো এবং প্রফেশনাল কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে পারবেন।

 

কন্টেন্টের বিভিন্ন ধরন-

কন্টেন্ট রাইটিং বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এখানে সর্বাধিক ব্যবহৃত ৫ ধরনের কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে আলোচনা করব। 

 

. ওয়েব কন্টেন্ট:

কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে আলোচনা করতে গেলে সর্বপ্রথম যে ধরনটি সবার আগে আসে তা হচ্ছে ওয়েব কন্টেন্ট। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে যে কন্টেন্ট গুলো দেখি এগুলোই হচ্ছে ওয়েব কন্টেন্ট। ছোট বড় বিভিন্ন কোম্পানি তাদের ব্যবসা প্রসারের জন্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন কন্টেন্ট প্রকাশ করে।

 

. সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট:

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি যখন কোন কন্টেন্ট প্রকাশ করেন তাই সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট কনটেন্ট। বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পণ্য বা সেবার প্রমোশনের জন্য ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামে এসব বিভিন্ন Social Media Content পোস্ট করে থাকে। মূলত একজন কন্টেন্ট রাইটার সে সব পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আকর্ষণীয় মার্কেটিং কন্টেন্ট লিখে দেয় যা পরবর্তীতে কোম্পানি তা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে।

 

. ব্লগ কন্টেন্ট

বিভিন্ন ব্লগের জন্য যে কন্টেন্ট লেখা হয় তা ব্লগ কন্টেন্ট। সাধারণ ব্লগ কন্টেন্টে গাইডলাইন বা টিউটোরিয়াল টাইপ আর্টিকেল বেশি দেখা যায়। 

 

. স্ক্রিপ্ট রাইটিং

যেকোনো নাটক, সিনেমার জন্য প্রথমে যেটি প্রয়োজন হয় তা হচ্ছে স্ক্রিপ্ট। আর এই স্ক্রিপ্ট রাইটিং যারা করে তারা স্ক্রিপ্ট রাইটার। বর্তমানে অনলাইন ভিডিও’র জন্য স্ক্রিপ্ট রাইটারদের ভেল্যু বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। 

 

. কপিরাইটিং (Copywriting)

কপিরাইটিং হচ্ছে মূলত একটি মার্কেটিং টাইপ কন্টেন্ট যা বিভিন্ন কোম্পানি এডভারটাইজমেন্টের জন্য করে। স্যোশাল মিডিয়া প্রমোশন, বিজ্ঞাপন বা ওয়েবসাইটের জন্য সেল বৃদ্ধি করতে কপিরাইটিং প্রয়োজন হয়। 

 

উপসংহার:

আশা করি উপরোক্ত আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে কন্টেন্ট রাইটিং (Article writing) নিয়ে বেসিক বিষয়ে আর কোন সমস্যা থাকবে না। আপনি চাইলে ঘরে বসে করতে পারেন এই কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ। কন্টেন্ট রাইটিং এর কোন নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা বা বয়স নেই, শুধুমাত্র সৃজনশীল ভাবে লেখার দক্ষতা থাকলেই আপনি লেখালেখি শুরু করতে পারেন। 


নুরুচ্ছালাম ভুঁইয়া ফোরকান
নির্বাহী পরিচালক এন্ড সিওও
জিএসআইএস একাডেমি
forkan@gsis.academy


মন্তব্য

মন্তব্য করুন

ব্লগ ক্যাটাগরি